1. admin@notunkurisylhet.com : notun :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৯:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাহুবলে রাস্তার পাশ থেকে নবজাতক উদ্ধার যমুন গ্রুপের প্রতিষ্ঠা বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম ছিলেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা পোরশার নিতপুর সীমান্তে ভাসমান অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার বাহুবল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাজ উদ্দিনকে পুটিজুরী ইউ/পি চেয়ারম্যান এর বিদায় সংবর্ধনা বাহুবলে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ৭২ বছর বয়সী বৃদ্ধর মৃত্যু। নওগাঁর মান্দায় পূর্ব বিরোধের জেরে যুবক খুন, গ্রেপ্তার ১ অবশেষে উন্মক্ত হলো কপিলমুনি ধান্য চত্বর নওগাঁর পত্নীতলায় এক গরু ব্যাবসায়ীর আত্মহত্যা র‌্যাব সদস্যরা দেশের যেকোন সংকটময় মূহুূর্তে জনগনের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছে . র‌্যাব মহাপরিচালক নলছিটিতে দিনব্যাপি পিএফজি’র কর্মশালা

নবীগঞ্জে আত্মগোপনে থাকা কাইয়ুম ফের বেপরোয়া

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৮১ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি: নবীগঞ্জে কথিত অনলাইন সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে মাদক ব্যবসা শুরু করেছে আব্দুল কাইয়ূম নামে এক ব্যক্তি।

 

এ ঘটনায় রীতিমত সাড়া ফেলেছে এলাকার সাধারণ মানুষের মধ্যে। কাইয়ূম নবীগঞ্জ উপজেলার ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের সখদিল মিয়ার পুত্র। এছাড়াও কিশোর বয়সেই অংশ নেয় এক ফার্মেসী কর্মচারী রঞ্জু হত্যাকান্ডে।

 

এ হত্যাকান্ডের পর এক যুগের ও বেশি সময় এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিল কাইয়ূম। এলাকায় আসার পর আবারো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। কথিত অনলাইন সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে যৌন উত্তেজক মরণনাশ ইয়াবা সরবহরাহ করছে বলে গ্রামবাসীর মধ্যে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা চলছে। তবে তার ভয়ে মুখ খুলতে চায় না গ্রামবাসী।

 

তার অন্যায় অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলেই রঞ্জুর মত খুনের হুমকি আর সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে নির্যাতন চালায় নিরিহ মানুষদের প্রতি। খুনের অভিযোগসহ জনৈক এক গৃহকর্মীকে নির্যাতন করার কারণে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলা দায়ের করেছে ওই নারী।

 

রঞ্জুর ভাই মঞ্জু দাস জানান হত্যাকান্ডের পর তারা জানতে পারেন, ২০০৩ সালের ১ মে দিবাগত রাত ফ্রেন্ডস ফার্মেসীর কর্মচারী রঞ্জু দাস যখন ঘুমন্ত অবস্থায়। তখন এই ফার্মেসীর দরজা খুলে দেওয়ার জন্য হত্যাকান্ড অংশ নেয় কাইয়ূমসহ খুনিরা।  ফার্মেসীর উপরে উঠে কাইয়ূম দরজা খুলে দিয়ে রঞ্জু হত্যাকান্ড অংশ নেয়।

 

এঘটনায় তৎকালীন সময়ে কাইয়ূমের পিতা সখদিল মিয়াকে প্রধান আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন ওই ফার্মেসীর মালিক হিরণ মিয়া।

 

এ মামলাটি বর্তমানে আপিল বিভাগে চলমান রয়েছে। এদিকে রঞ্জুর পরিবার খুনিদের সর্বোচ্চ শাস্তি দেখার জন্য দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে অপেক্ষা করছেন।

 

কাইয়ূমের কর্মকান্ডের দিকে নজরদারী রাখতে প্রশাসনের প্রতি আহবান জানিয়েছেন রঞ্জুর পরিবারের লোকজনসহ স্থানীয় এলাকাবাসী।

 

কাইয়ূমের নির্যাতনের শিকার লাভলু মিয়া নামে এক ভুক্তভোগী সম্প্রতি একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলাটি তদন্তে রয়েছে পিবিআই। এব্যাপারে হবিগঞ্জ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) তদন্তকারী কর্মকর্তা শাহনেওয়াজ বলেন,কাইয়ূমের বিরুদ্ধে অপহরণ ও চাঁদা দাবীর একটি মামলা আমরা তদন্ত করছি। শীঘ্রই তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়া হবে।

এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2024
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It Hosting