1. admin@notunkurisylhet.com : notun :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৮:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাহুবলে রাস্তার পাশ থেকে নবজাতক উদ্ধার যমুন গ্রুপের প্রতিষ্ঠা বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম ছিলেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা পোরশার নিতপুর সীমান্তে ভাসমান অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার বাহুবল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাজ উদ্দিনকে পুটিজুরী ইউ/পি চেয়ারম্যান এর বিদায় সংবর্ধনা বাহুবলে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ৭২ বছর বয়সী বৃদ্ধর মৃত্যু। নওগাঁর মান্দায় পূর্ব বিরোধের জেরে যুবক খুন, গ্রেপ্তার ১ অবশেষে উন্মক্ত হলো কপিলমুনি ধান্য চত্বর নওগাঁর পত্নীতলায় এক গরু ব্যাবসায়ীর আত্মহত্যা র‌্যাব সদস্যরা দেশের যেকোন সংকটময় মূহুূর্তে জনগনের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছে . র‌্যাব মহাপরিচালক নলছিটিতে দিনব্যাপি পিএফজি’র কর্মশালা

সিলেটে ৩ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১১১ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টার: সিলেটে এক কলেজ ছাত্রকে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টার অভিযোগে বরখাস্ত করা হয়েছে তিন পুলিশ সদস্যকে।

 

এরা তিনজনই কর্মরত ছিলেন কনস্টেবল পদমর্যাদায় সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) পুলিশ লাইনে।

 

বরখাস্তকৃত তিন পুলিশ সদস্য হলেন- মো. ঝুনু হোসেন জয় (বিপি-০১২০২৩৬৪২৪), ইমরান মিয়া (বিপি-০১২০২৩৫৫৪৭) ও মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ (বিপি-০০২০২৩০৯৯৯)।

 

পুলিশ সদর দপ্তরের পিআইও শাখায় কর্মরত পুলিশ পরিদর্শক আবু সায়েদের পূত্র সাইফুর রহমান আসাদ (১৮)। সিলেট শহরতলির মেজরটিলা এলাকার বাসিন্দা তিনি।

 

গত ১৩ অক্টোবর অনলাইনে নিজের পুরনো একটি মোবাইল ফোন ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি করেন আসাদ।

সেই ফোন বিক্রির টাকা নিতে ওইদিন সন্ধ্যার পর এক বন্ধুকে সাথে নগরীর বন্দরবাজার এলাকায় যান।

 

মোবাইল বিক্রির টাকা নিয়ে তারা দুজনে যান শাহজালাল (রহ.) মাজার এলাকায়। সেখানে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর তিন পুলিশ সদস্য এসে আসাদ ও তার বন্ধুকে জাপটে ধরেন।

 

তারা তাদের সাথে থাকা একটি ব্যাগ তল্লাশি করে ইয়াবা পেয়েছেন বলে দাবি করেন। তখন সাইফুর রহমান আসাদ এর প্রতিবাদ করেন। তিনি পুলিশে কর্মরত তার বাবার পরিচয়ও দেন। বিষয়টি তিনি জানান তার বাবাকেও ।

 

খবর পেয়ে শাহপরান থানায় কর্মরত এসআই জামাল ভুঁইয়া ঘটনাস্থলে যান। তিনি আসাদ ও তার বন্ধুকে নগরীর কোতোয়ালী থানায় নিয়ে যান। সেখানে মুচলেকা রেখে তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

 

তবে ওই কলেজ ছাত্রকে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা ও টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ঘটনার অভিযোগ ওঠে।

 

বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছেও পৌঁছায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে এসএমপি পুলিশ লাইনের এডিসি (ফোর্স) সালেহ আহমদকে ঘটনাটি তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি গত ২৪ নভেম্বর প্রতিবেদন দাখিল করেন। ওই প্রতিবেদনের স্মারক এসএমপি-১৬০ /এডিসি (ফোর্স)।

 

তদন্তে বেরিয়ে আসে তিন কনস্টেবলের অপকর্মের বিষয়টি। এর পরই তাদের তিনজনকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তবে প্রশ্ন ওঠছে, এ তিন পুলিশ সদস্যের কাছে ইয়াবা কোথা থেকে এলো। তাদের বিরুদ্ধে মাদক মামলা হবে কিনা।

 

এ প্রসঙ্গে এসএমপির অতিরিক্ত উপ-কমিশনার সুদীপ দাস বলেন, ‘পুলিশ লাইনের এডিসির তদন্তে এ তিন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ফাঁসানোর অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলাসহ নেওয়া হবে যথাযথ ব্যবস্থা।’

এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2024
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It Hosting