1. admin@notunkurisylhet.com : notun :
মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নওগাঁয় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের সংঘর্ষ নৌপথে চাঁদাবাজীর প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে প্রতিবাদ সভা নওগাঁর পত্নীতলাতে ঘুরে বেড়াচ্ছে লোকালয়ে দুটি বানর সীমান্তে ভারতের কয়লা খনিতে কাজে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন লোকমান ২২ সাংবাদিক রবিনূর মিয়া’র বাবার ৬ষ্ঠ তম মৃত্যু বার্ষিকী আাজ নওগাঁর আত্রাইয়ের সাপের রাজা, রাজা ভাই চোরাকারবারীদের গডফাদার সীমান্তের চিহিৃত চাঁদাবাজ যুবলীগ নেতা রফ মিয়াকে গ্রেফতার করে পুলিশ সাবেক এমপি শেখ সুজাত মিয়ার স্বদেশ আগমন উপলক্ষে পুটিজুরীতে পথসভা অনুষ্ঠিত নওগাঁর আত্রাইয়ের বিভিন্ন অঞ্চলের মাঠ গুলো সরিষার হলুদ ফুলে’র সাঁজে সেঁজেছে জলঢাকায় অনাথ আশ্রমে জেলা প্রশাসকের শীতবস্ত্র বিতরণ

বাহুবলে গড়ে উঠেছে ব্যাঙের ছাতার মত অবৈধ কোচিং সেন্টার

মোঃ রেনু মিয়া বাহুবল থেকে
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৮ জুন, ২০২২
  • ১৯৬ বার পঠিত

মোঃ রেনু মিয়া, বাহুবল থেকেঃ হবিগঞ্জের  বাহুবল উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গড়ে উঠেছে ব্যাঙের ছাতার মত কোচিংবাজ শিক্ষক ও অবৈধ কোচিং সেন্টার। এতে করে নির্বিঘ্নে চলছে রমরমা কোচিং ব্যাণিজ্য। শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয় কিংবা কলেজে শ্রেনীতে যথারীতি পড়াশুনা না করে কোচিং সেন্টার নিয়ে রীতিমত ব্যস্ত থাকলেও অভিভাবক বা সংশ্লিষ্ট বিভাগের কোন তদারকি নেই বললেই চলে।

 

 

শিক্ষা ক্ষেত্রকে কতিপয় ব্যক্তি ব্যাণিজ্যিক হিসাবে বেছে নিয়ে প্রচুর অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে।

 

বর্তমানে বাহুবল উপজেলায় অনেক কোচিং সেন্টার গড়ে উঠেছে। তম্মধ্যে অধিকাংশই উপজেলার মিরপুর বাজার এরিয়া সংলগ্ন রয়েছে।

 

প্রশাসনিক অব্যবস্থাপনা ও দায়িত্বহীনতার কারণে প্রতিটি কোচিং সেন্টারে চলছে রমরমা শিক্ষা ব্যাণিজ্য।

 

 

এক একটি কোচিং সেন্টারে স্কুল কলেজের শ্রেনী কক্ষের মত প্রায় একশ থেকে দুই শতাধিক ছাত্র ছাত্রী পড়াশুনা করছে। যা বিদ্যালয়কে ও হার মানায়। আর এসব কোচিং সেন্টারগুলোতে বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ শিক্ষক, পড়ুয়া ছাত্ররাই শিক্ষকতা করে যাচ্ছেন।

 

 

বিদ্যালয় বা কলেজের শিক্ষকরা তাদের কোচিং সেন্টারে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়তি জন্য পরীক্ষা ক্ষেত্রে সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকার কারণে বিভিন্ন এলাকার বেশিরভাগ ছাত্রীরাই কোচিং সেন্টারে পড়াশুনায় ঝুঁকিয়ে পড়ছে ।

 

 

সকাল সাড়ে ৭টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত কোচিং সেন্টারগুলো খোলা থাকতে দেখা গেছে। অভিজ্ঞ মহল মতে মন্ত্রনালয় কিংবা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অব্যবস্থাপনার কারণে স্কুল, কলেজ কিংবা মাদ্রাসার শিক্ষার গুণগত মান কমিয়ে আসছে।

 

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন শিক্ষক জানান, নীতিমালা না থাকায় এলাকায় কোচিং সেন্টার দিনদিন বেড়েই চলছে। বিশেষ করে মিরপুর বাজার দাখিল মাদ্রাসার সংলগ্ন নলেজ কোচিং সেন্টার সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৫ টা পর্যন্ত খোলা থাকে । এ ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রনালয়ের ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সু-দৃষ্টি কামনা করেন সচেতন মহল।

এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2024
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It Hosting