1. admin@notunkurisylhet.com : notun :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০১:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বাহুবলে রাস্তার পাশ থেকে নবজাতক উদ্ধার যমুন গ্রুপের প্রতিষ্ঠা বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম ছিলেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা পোরশার নিতপুর সীমান্তে ভাসমান অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার বাহুবল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাজ উদ্দিনকে পুটিজুরী ইউ/পি চেয়ারম্যান এর বিদায় সংবর্ধনা বাহুবলে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ৭২ বছর বয়সী বৃদ্ধর মৃত্যু। নওগাঁর মান্দায় পূর্ব বিরোধের জেরে যুবক খুন, গ্রেপ্তার ১ অবশেষে উন্মক্ত হলো কপিলমুনি ধান্য চত্বর নওগাঁর পত্নীতলায় এক গরু ব্যাবসায়ীর আত্মহত্যা র‌্যাব সদস্যরা দেশের যেকোন সংকটময় মূহুূর্তে জনগনের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছে . র‌্যাব মহাপরিচালক নলছিটিতে দিনব্যাপি পিএফজি’র কর্মশালা

নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী

নবীগঞ্জ প্রতিনিধি
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২ নভেম্বর, ২০২১
  • ২২৮ বার পঠিত

হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমদাদুর রহমান মুকুল দলীয় প্রতীক না পেয়ে এবার বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন। সোমবার তিনি গজনাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

 

জানা যায়, ২০১৬ সালে গজনাইপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে ইমদাদুর রহমান মুকুল চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এ সময়ে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ১০ টাকা কেজি দরের ২২৯ জনের ভুয়া নাম ব্যবহার করে চাল আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। তালিকায় একাধিকবার একই ব্যক্তির নাম যেমন ছিল তেমনি ভুয়া নামেরও ছড়াছড়ি ছিল।

 

শুধু তাই নয়, যে গ্রামে হিন্দু পরিবারই নেই সে গ্রামের তালিকায় ছিল অনেক হিন্দু উপকারভোগীর নাম। এমনকি সরকারি চাল হজম করতে তালিকায় মৃত ব্যক্তিসহ একই পরিবারের স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানকে দেখানো হয়েছে ভিন্ন ধর্মের।

 

এমনই অস্বাভাবিক ঘটনা নিয়ে গণমাধ্যমে প্রচারের পর শুরু হয় তদন্ত। এতে বেড়িয়ে আসে এমন অনিয়মের চিত্র। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় গেল বছরের গত ৭ জুলাই গজনাইপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পদ থেকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে ইমদাদুর রহমান মুকুলকে বরখাস্ত করা হয়।

 

এদিকে পার্শ্ববর্তী ইউনিয়নের একটি গ্রামের নিরীহ কয়েকটি পরিবারের বাড়িঘরে আগুন দিয়ে পুড়ানোর প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে গ্রেফতার হয়ে প্রায় ৪ মাস কারাভোগ করেন চেয়ারম্যান মুকুল।

 

বিদ্রোহী প্রার্থী নবীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইমদাদুর রহমান মুকুল বলেন, আমি বিদ্রোহী নই, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছি।

 

তিনি বলেন, আমার সঙ্গে অনেক লোকজন আছেন। আমি বিগত ৫ বছর এলাকায় অনেক উন্নয়ন করেছি। দল যে সিদ্ধান্ত নেবে আমি তা মেনে নেব বলেও তিনি জানিয়েছেন।

 

জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. আলমগীর চৌধুরী বলেন, আমি শুনেছি তিনি বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তবে যেহেতু তিনি দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে নৌকার বিরুদ্ধে গিয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন, সেহেতু কেন্দ্র তার বিরুদ্ধে যে সিদ্ধান্ত দেবে তা আমরা বাস্তবায়ন করব।

এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2024
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It Hosting