1. admin@notunkurisylhet.com : notun :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৯:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাহুবলে রাস্তার পাশ থেকে নবজাতক উদ্ধার যমুন গ্রুপের প্রতিষ্ঠা বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম ছিলেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা পোরশার নিতপুর সীমান্তে ভাসমান অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার বাহুবল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাজ উদ্দিনকে পুটিজুরী ইউ/পি চেয়ারম্যান এর বিদায় সংবর্ধনা বাহুবলে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ৭২ বছর বয়সী বৃদ্ধর মৃত্যু। নওগাঁর মান্দায় পূর্ব বিরোধের জেরে যুবক খুন, গ্রেপ্তার ১ অবশেষে উন্মক্ত হলো কপিলমুনি ধান্য চত্বর নওগাঁর পত্নীতলায় এক গরু ব্যাবসায়ীর আত্মহত্যা র‌্যাব সদস্যরা দেশের যেকোন সংকটময় মূহুূর্তে জনগনের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছে . র‌্যাব মহাপরিচালক নলছিটিতে দিনব্যাপি পিএফজি’র কর্মশালা

জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন

স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১৩৮ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টারঃ একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার ১৯৫২ ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন এবং দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে একুশে ফেব্রুয়ারি উদযাপন করে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা।

 

 

জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার চেয়ারম্যান এবং ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান লায়ন নুর ইসলামের নেতৃত্বে পুষ্পস্তবক অর্পনের সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কার্যকরী সভাপতি মোঃ আবুল বাশার মজুমদার, মহাসচিব মোঃ ফারুক হোসেন,সাংগঠনিক সচিব খন্দকার মাসুদুর রহমান দিপু,কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, রুবেল খান কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, আবু তাহের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, রুবিনা আক্তার সহ অন‍্যন‍্যারা।

 

 

শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন জানাতে কেন্দ্রীয় ফারিয়ার নেতৃবৃন্দরাও উপস্থিত ছিলেন একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সহ পশ্চিমবঙ্গ তথা সমস্ত বাংলা ভাষা ব্যবহারকারী জনগণের গৌরবোজ্জ্বল একটি দিন। এটি শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবেও সুপরিচিত। বাঙালি জনগণের ভাষা আন্দোলনের মর্মন্তুদ ও গৌরবোজ্জ্বল স্মৃতিবিজড়িত একটি দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে।

 

 

এবং পাকিস্তানের তৎকালীন গভর্নর মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ এবং ২৪ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘোষণা দেন। “উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা”তখন উপস্থিত শিক্ষার্থীরা চরম বিরক্তি প্রকাশ করে। ১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় এসে মোহাম্মদ আলি জিন্নাহ এর কথার পুনরাবৃত্তি করেন। তখন ছাত্ররা প্রতিবাদে ২১ ফেব্রুয়ারি হরতাল সহ বিভিন্ন সভার সিদ্ধান্ত নেন।

 

 

 

সরকারের ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে ছাত্ররা রাজ পথে নামলে পুলিশ তাদের উপর গুলিবর্ষণ শুরু করে। যার ধারাবাহিকতায় ছাত্রদের আন্দোলনটি জনমানুষের আন্দোলনে রুপ নেয়। স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য এই ভাষা আন্দোলন ছিলও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের উচিত ইতিহাস জানা। লাখো শহীদের জীবনের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষায় একজন দেশপ্রেমিক হিসেবে সর্বদা সচেতন থাকা।

 

 

মাতৃভাষা মায়ের মুখের ভাসাকে সম্মান করা, বুকে ধারণ করা আমাদের দায়িত্ব এবং কর্তব্য। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস জানাতে হবে। জানাতে হবে মাতৃভাষার জন্য শহীদদের আত্মত্যাগের কথা। এখানেই সকলের সংক্ষিপ্ত বক্তব্য শেষ করা হয়।

 

এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2024
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It Hosting