1. admin@notunkurisylhet.com : notun :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৮:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাহুবলে রাস্তার পাশ থেকে নবজাতক উদ্ধার যমুন গ্রুপের প্রতিষ্ঠা বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম ছিলেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা পোরশার নিতপুর সীমান্তে ভাসমান অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার বাহুবল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাজ উদ্দিনকে পুটিজুরী ইউ/পি চেয়ারম্যান এর বিদায় সংবর্ধনা বাহুবলে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ৭২ বছর বয়সী বৃদ্ধর মৃত্যু। নওগাঁর মান্দায় পূর্ব বিরোধের জেরে যুবক খুন, গ্রেপ্তার ১ অবশেষে উন্মক্ত হলো কপিলমুনি ধান্য চত্বর নওগাঁর পত্নীতলায় এক গরু ব্যাবসায়ীর আত্মহত্যা র‌্যাব সদস্যরা দেশের যেকোন সংকটময় মূহুূর্তে জনগনের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছে . র‌্যাব মহাপরিচালক নলছিটিতে দিনব্যাপি পিএফজি’র কর্মশালা

বাহুবলে রাজু হত্যা মামলায় পুলিশের চুড়ান্ত প্রতিবেদন।। ঘুরতে পারে মামলার মোড়

বাহুবল হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৫৪০ বার পঠিত

বাহুবল (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি: বাহুবলে দুই বছরের মাথায় রাজু খান হত্যা মামলায় চুড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে পুলিশ। এর মাধ্যমে আলোচিত এ মামলার ৮ আসামির অব্যাহতির কামনা করায় বাদি অসন্তোষ প্রকাশ করে প্রস্তুতি নিচ্ছেন নারাজির। যার ফলে ঘুরতে পারে মামলার মোড়।

 

মামলা সূত্রে জানা যায়, পুর্ব বিরোধের জের ধরে ২০২০ সালের ১২ নভেম্বর রাত ৯ টায় বাহুবল উপজেলার কামারগাও গ্রামের ফিরোজ খানের পুত্র রাজু খান (২২)কে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় আসামিরা। রাতে সে বাড়ি না ফেরায় তার স্বজনরা বিভিন্ন স্থানে খোজাখুজি করেও তার সন্ধান পায়নি তার পরিবার।

 

পরদিন ১৩ নভেম্বর সকাল ১১ টায় ভাদেশ্বর গ্রামের একটি টং দোকানের সামনে আঘাত প্রাপ্ত অবস্থায় রাজু খানকে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে বাহুবল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। কিন্তু সেখানে প্রতিপক্ষের প্রভাবের কারণে হাসপাতালে ভর্তি করতে পারেননি তার লোকজন।

 

এতে নিরুপায় হয়ে রাজু খানকে বাড়ি নিয়ে যান তার স্বজনরা। রাজু খান অসুস্থ অবস্থায় আসামী কয়েক জনের নাম প্রকাশ করে। পরবর্তীতে প্রতিবেশী খুর্শেদ আলীর পুত্র আয়াত আলীকে প্রধান করে ৮ জনকে আসামি করে হবিগঞ্জ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমল আদালতে হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহতের পিতা ফিরোজ খান।

 

আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য বাহুবল মডেল থানার ওসিকে নির্দেশ দেন। এ মামলায় প্রথম আইও নিযুক্ত হন আলমগির কবির (ওসি তদন্ত)। পরবর্তীতে এসআই সেলিম হোসাইন মামলার তদন্তভার গ্রহণ করে ঘটনার সত্যতা পেয়ে দুই আসামি গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড আবেদন করেন।

 

এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা অন্যত্র বদলি হয়ে গেলে নয়া আইও নিযুক্ত হন এসআই সমিরণ দাস। তিনি তদন্ত শেষে গত ২৭ জানুয়ারি আসামীদের অব্যাহতি চেয়ে আদালতে চুড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।

 

এতে অসন্তোষ প্রকাশ করেন মামলার বাদী ফিরোজ খান জানান, তিনি এ হত্যা মামলার চুড়ান্ত প্রতিবেদনের নারাজি দাখিলের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

 

এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2024
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It Hosting