1. admin@notunkurisylhet.com : notun :
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:১৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জাহাঙ্গীর খলিল জোড়া খুনের মামলার প্রধান আসামি বিএনপির কর্মী সাজিয়ে রক্ষার অপচেষ্টা বাহুবলে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্র নিহত বাহুবলের পুটিজুরী শরৎচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষকসহ নিরাপত্তা কর্মী বহিষ্কার বৈদ্যুতিক তার সংকটে সংযোগ পাচ্ছেন না হাজারো গ্রাহক বাহুবলে রাস্তার পাশ থেকে নবজাতক উদ্ধার যমুন গ্রুপের প্রতিষ্ঠা বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম ছিলেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা পোরশার নিতপুর সীমান্তে ভাসমান অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার বাহুবল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাজ উদ্দিনকে পুটিজুরী ইউ/পি চেয়ারম্যান এর বিদায় সংবর্ধনা বাহুবলে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ৭২ বছর বয়সী বৃদ্ধর মৃত্যু। নওগাঁর মান্দায় পূর্ব বিরোধের জেরে যুবক খুন, গ্রেপ্তার ১

নবীগঞ্জে পঞ্চায়েতি বোর্ডে জমাকৃত টাকা ফেরতে গড়িমসি

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১০৪ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি।। নবীগঞ্জ উপজেলার সদরঘাট গ্রামে সীমানা বিরোধ নিষ্পত্তির নামে সালিশ বোর্ডে জমাকৃত টাকা ফেরত দিতে টালবাহানার অভিযোগ উঠেছে  কতিপয় মাতব্বরের বিরুদ্ধে। এমনকি মাতব্বরদের অবহেলার কারণে একের পর এক হয়রানিমূলক মামলার শিকার হচ্ছেন শাহ খালেদ মিয়া নামের এক নিরীহ ব্যক্তি। তিনি নিরুপায় হয়ে বিবদমান পক্ষের বাড়ির সীমানা নির্ধারণ ও মুরুব্বিয়ানের নিকট জমাকৃত টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য ইউএনও বরাবর আবেদন করেও প্রতিকার পাচ্ছে না শাহ খালেদ মিয়া।

 

জানা যায়,  নবীগঞ্জ উপজেলার সদরঘাট গ্রামেের মৃত শাহ আমরু মিয়ার ছেলে শাহ খালেদ মিয়ার সাথে বাড়ির পাশে খাল নিয়ে বিরোধের সৃষ্টি হয় প্রতিবেশী মৃত শাহ আব্দুল ছমেদের ছেলে শাহ আব্দুল করিম গংদের। তাদের বিরোধ মামলা পর্যন্ত গড়ায়।

এমতাবস্থায় স্থানীয় মুরুব্বি রজব উল্লাহ, শাহ আবুল খায়ের, আব্দুল হামিদ ও ওয়ার্ড মেম্বার শাহ আবিদ আলীর মধ্যস্থতায় আপোষ মিমাংসায় সম্মত হন উভয় পক্ষ। সালিশানদের শর্ত অনুযায়ী উভয় পক্ষ ২০ হাজার করে ৪০ হাজার টাকা জমা দেন পঞ্চায়েতী বোর্ডের কাছে। এ নিয়ে পর পর কয়েকটি সালিশ বৈঠক বসলেও সুরাহা হয়নি।

 

পরবর্তীতে শাহ খালেদ মিয়া জমাকৃত ২০ হাজার টাকা ফেরত চাইলে সালিশ বোর্ডের প্রধান মুরুব্বি রজব উল্লাহ টাকা ফেরত দিতে টালবাহানা শুরু করেন।

 

এ ব্যাপারে শাহ খালেদ মিয়া সুবিচারের আশায় দেবপাড়া ইউপি চেয়ারম্যানের দারস্থ হন। এ প্রেক্ষিতে  ইউপি চেয়ারম্যান শাহরিয়াজ নাদির সুমন তার অফিসে উপস্থিত হওয়ার জন্য উভয় পক্ষের প্রতি পর পর তিনবার নোটিশ প্রদান করেন। কিন্তু দ্বিতীয় পক্ষসহ পঞ্চায়েতী বোর্ডের কোন মুরুব্বী হাজির হননি।

 

এ প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ইউপি চেয়ারম্যান উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন এবং বিচার প্রার্থী শাহ খালেদ মিয়াও পৃথক আবেদন করেন।

 

এতেও কোন সুফল পাননি শাহ খালেদ মিয়া। তিনি জানান, বরং প্রতিপক্ষ আরো বেপরোয়া হয়ে একের পর এক হয়রানিমূলক মামলা দিয়ে তাকে ও তার লোকজনকে হয়রানি করছে।

 

এব্যাপারে জানতে মুরুব্বি রজব উল্লাহকে ফোন দিলেও তার মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে নুর হোসেন নামের একজন মুরুব্বি ২০ হাজার টাকার সহ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান তারা বিষয়টি সালিশে নিষ্পত্তির চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু মিমাংসা হয়নি।

এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2024
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It Hosting