এম এ ওয়াহেদ লাখাই প্রতিনিধিঃ হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলা পরিষদ সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য উদ্যোগ নিয়েছে উপজেলা পরিষদ লাখাই।
দীর্ঘ দিনের কাঙ্খিত সৌন্দর্য্য বর্ধনের জন্য বাস্তবায়ন করার জন্য চেস্টা করছেন উপজেলা প্রশাসন ও পরিষদ। খোঁজ নিয়ে জানা যায় ১৯৮৩ সালে এরশাদ সরকারের আমলে এপ্রিল মাসে ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের কমান্ডিং অফিসার কর্নেল এবি এম ইলিয়াছ উন্নীত লাখাই থানা ( কালাউক) শুভ উদ্বোধন করেছিল।
পরবর্তীতে ১৯৮৪ সালে লাখাই উপজেলা কালাউক সদর হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে এবং লাখাই উপজেলা (কালাউক) সদর হিসেবে গড়ে উঠে উপজেলা পরিষদ, ম্যাজিস্ট্রেট ও মুনসেফী আদালত এবং আবাসিক আবাস স্থল এলাকা।পরর্বতীতে আবাসিক এলাকার পূর্ব পাশে আংশিক সীমানা প্রাচীর স্থাপন করলেও সংরক্ষিত ছিলনা আবাসিক এলাকা ফলে যে কোন সময় যে কোন লোক আবাসিক এলাকায় প্রবেশের কোন বাধা ছিল না।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শরীফ উদ্দিনের সাথে আলাপকালে তিনি জানান ঐ বিষয়টি দীর্ঘদিনের কাঙ্খিত একটা প্রকল্প তাই উপজেলা পরিষদ সৌন্দর্য্য বর্ধনের জন্য উপজেলা চেয়ারম্যান এডঃ মুশফিউল আলম আজাদ ও স্থানীয় সরকার অধিদপ্তর লাখাই উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ আকতার হোসেনের সাথে আলাপ করে আমরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ে প্রস্তাব পাঠিয়েছি।
এ ব্যাপারে উপজেলা চেয়ারম্যান এডঃ মুশফিউল আলম আজাদের সাথে আলাপকালে তিনি জানান উপজেলা সৌন্দর্য্য বর্ধনের জন্য প্রস্তাব পাঠিয়েছি।
এ ব্যাপারে লাখাই উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ আকতার হোসেনের সাথে আলাপ কালে তিনি বলেন আমি লাখাই উপজেলায় ১১ নভেম্বর যোগদান করার পর আমি লাখাই উপজেলার বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেছি তবে আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে উপজেলা পরিষদ সৌন্দর্য্য বর্ধনের দিক দিয়ে অনেক পিছিয়ে তাই এই বিষয়টি নিয়ে নির্বাহী কর্মকর্তা মহোদয় ও উপজেলা চেয়ারম্যান মহোদয়ের সাথে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে লাখাই উপজেলা পরিষদের যাবতীয় সৌন্দর্য্য বর্ধনের জন্য যা যা প্রয়োজন তা বাস্তবায়ন করা এর প্রেক্ষিতেই উপজেলা সৌন্দর্য্য বর্ধনের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
প্রস্তাব অনুমোদন পেলেই আমরা বাস্তবায়ন করব।
সৌন্দর্য্য বর্ধনের জন্য সীমানা প্রাচীর কত কিঃ মিঃ ও কি কি কাজের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন সীমান প্রাচীর ১৫৭০ মিটার, এবং পুকুরের পাড় বাধাই ও প্রবেশদ্বার গেইট এবং বিনোদনের জন্য পার্ক এর প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ের অনুমোদন পেলেই আমরা বাস্তবায়ন করার জন্য আমরা সচেষ্ট থাকব।