1. admin@notunkurisylhet.com : notun :
রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পুলিশের চাকরী নিতে কোটায় বাবা হলেন নি:সন্তান চাচা তাহিরপুরে নানা আয়োজনে প্রতিবন্ধী দিবস পালিত নওগাঁতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩ আত্রাইকে মাদক, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজিমুক্ত উপজেলা গড়তে চান ওসি সাহাবুদ্দীন যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষায় চান্সপ্রাপ্তদের নিয়ে প্রি-ডিপার্চার সেশন অনুষ্ঠিত পাইকগাছার কপিলমুনিতে বিএনপি ও সহযোগীসংগঠনের আনন্দ মিছিল জিয়া প্রজন্ম দলের আহবায়ক কমিটি গঠন ট্রেনে নিচে কাটা পরে বাবা মেয়ের মৃত্যু হাকালুকি ভিউ ও এপেক্স ক্লাব অব জুড়ী ভ্যালী’র বন্যায় ক্ষতিগ্রস্হ ১২ পরিবারের মধ্যে সেলাই মেশিন বিতরণ মাদক সম্রাট রাসেল’কে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ আটক করে বর্ডার গার্ড বিজিবি

নবীগঞ্জের ভুল তথ্য দিয়ে মসজিদের নাম পরিবর্তন করায়-১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন

এম এ ওয়াহেদ
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৫ নভেম্বর, ২০২২
  • ১৪৬ বার পঠিত

এম এ ওয়াহেদঃ হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ  প্রশাসনকে ভুল তথ্য দিয়ে মসজিদের নাম পরিবর্তন করে নিয়েছেন আরজান আলী নামের এক ব্যক্তি, অভিযোগ জমি দাতার ছেলে আশাহিদ আলী আশার। সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিক আশাহীদ আলী আশা তার লিখিত অভিযোগ  সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন।

 

নবীগঞ্জের অতিহ্য বাহী ইনাতগঞ্জ জামে মসজিদের নাম  মরহুম আলহাজ্ব আরজান আলী ভুল তথ্য দিয়ে বাংলাদেশ ওয়াকফ প্রশাসকের তালিকায় জালিয়াতির মাধ্যমে ছালেহা জামে মসজিদ নাম করার অভিযোগ।

 

মসজিদের নাম পরিবর্তন দেখে আমার পিতা তিলে তিলে কষ্ট যন্ত্রণা নিয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নেন।

 

১৯৯৩/১৯৯৪ ইং সালে নবীগঞ্জ উপজেলার শতবর্ষী ইনাতগঞ্জ জামে মসজিদের পরিবর্তে জাল জালিয়াতির মাধ্যমে ছালেহা জামে মসজিদ নাম করণ করে অবৈধ কমিটি গঠন করে মসজিদের লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে প্রমানিত হয়েছে।

 

উপজেলার শতবর্ষী ইনাতগঞ্জ বাজার জামে মসজিদের ভুমি দাতা পরিবারের সদস্য সাংবাদিক আশাহিদ আলী আশা ইনাতগঞ্জ জামে মসজিদের ভুয়া কাগজ দিয়ে নাম পরিবর্তন করে ছালেহা জামে মসজিদ নামকরণ, অবৈধ কমিটি গঠন করে মসজিদের লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাতের অভিযোগসহ বিভিন্ন অভিযোগ ঢাকা ওয়াকফ প্রশাসক ও হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে জেলা প্রশাসক উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে তদন্তের দায়িত্ব প্রদান করেন।

 

ইউএনও তদন্ত করে জেলা প্রশাসকের বরাবরে প্রতিবেদন প্রেরন করেছেন। উক্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ্য করা হয় মসজিদ কমিটির নিকট ২০১০ সালের পুর্বে কোন আয় ব্যয়ের হিসাব না থাকায় আর্থিক লেন দেনের বিষয়টি অস্পষ্ট থাকায় অনিয়মের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায় এবং দায়িত্ব পালনে কমিটির অদক্ষতা প্রমানিত হয়।

 

এ বিষয়ে কমিটি পুণঃগঠনসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জেলা প্রশাসক বাংলাদেশ ওয়াকফ প্রশাসক ঢাকা বরাবরে প্রেরন করেছেন।

 

এছাড়া, ২০০৯ ইং সালে বিচারাধীন থাকা অবস্থায় শর্ত সাপেক্ষে মামলা আপোষ নিমাংশা করা হয় কিন্তু আমিনুর গংরা মানেনি।

 

ইনাতগঞ্জ জামে মসজিদের

২০১৮ ইং সালে নবীগঞ্জ থানার ইনচার্জ ও স্তানীয় চেয়ারম্যানে মধ্যস্থতায়  ইনাতগঞ্জ পুলিশ ফাড়িতে বসে হাজার মানুষের সামনে নবীগঞ্জ উপজেলার বিশিষ্ট বিচারক বোডের মাধ্যমে বিষয়টি  সমাধান করে দেন। কিন্তু আমিনুর গংরা মানেনি।

২০২০ ইং সালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসে নবীগঞ্জ থানার ইনচার্জ ও উপজেলা সহকারী কমিশনার সহ সাংবাদিক সুশীল সমাজ সামাজিক ভাবে সমাধান করে দেন। কিন্তু আমিনুর গংরা মানেনি।

লক্ষ টাকা আত্মসাতে

উপজেলার শতবর্ষী ইনাতগঞ পরিবারের সদ জামে ম নাম পরিবর গঠন কর হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসক বরাবরে অভিযোগ উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে  ইউএনও করা হয় মসজিদ কমিটির নি হিসাব না থাকায় আর্থিক লেন দেনের প্রাথমিক সত্যতা পা প্রমানিত হয়। এ বিষয়ে কমিটি পুণঃগঠনসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জেলা প্রশাসক  পরিবর্তনের প্রশাসনে ছালেহা জ হিসেবে সে তদন্তে প্রতিয়

গত  ০৫/০৬/২২ খ্রী বাংলাদেশ ওয়াকফ প্রশাসকের আদেশ  উপজেলা নির্বাহী অফিসার নবীগঞ্জ হবিগঞ্জ কে ৩ বছর মেয়াদে অফিসিয়াল মোতাওয়াল্লী নিযুক্ত করেন। এর পেক্ষিতে সালেহা জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি রুপ উদ্দিন সাধারণ সম্পাদক হাজী হেলিম উদ্দিন ও কোষাধ্যক্ষ কামাল চৌধুরী কে নোটিশের মাধ্যমে জানানো হয়েছে আগামী ০১/০৯/২০২২ ইং তারিখে যাবতীয় দলিল/ কাগজপত্র / আয় ব্যায়ের হিসাব বিবরণী রেজিস্ট্রার ও আনুষ্ঠানিক কাগজাদি বুজাইয়া দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। তারিখের ১ দিন আগে যৌথ স্বাক্ষরে  সাধারণ সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষ সময় প্রার্থনা করেন।

পরবর্তীতে নবনিযুক্ত অফিসিয়াল মোতাওয়াল্লী তিন সপ্তাহ সময় দিয়ে ২১/০৯/২২ তারিখের নোটিশ নিয়ে গেলে রাখেনি। আইনের প্রতি তোয়াক্কা না করে বিভিন্ন  দপ্তরে প্রশাসন সহ ভুমিদাতা পরিবারের বিরুদ্ধে  যড়যন্ত্র মূলক অভিযোগ দায়ের করে সময় ক্যায়াপন করে মসজিদের টাকা আত্মসাত অব্যাহত।

দীর্ঘ ৩১ বছর যাবৎ ইনাতগঞ্জ জামে মসজিদ নিয়ে অবৈধ কমিটির আমিনুর গংরা ক্ষমতা দেখিয়ে যা ইচ্ছে তাই করছে। আমিনুর রহমান প্রকাশ্যে লাইভে মহামান্য  রাষ্ট্রপতি মরহুম আরজান আলীর আত্বীয় পরিচয় দিয়ে ভুমি দাতা পরিবারের উপর জুলুম অত্যাচার অব্যাহত। এ নিয়ে আদালতে মামলা পর্যন্ত হয়। স্থানীয় চেয়ারম্যান, মুরুব্বীয়ানসহ উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন একাধিকবার শালিস বিচার করলেও অবৈধ কমিটি কোন রায়ই না মানায় তা ভেস্তে যায়। বর্তমানে ওই মসজিদ নিয়ে এলাকায় তীব্র ক্ষোভ ও থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। যে কোন সময় বড় ধরনের দাঙ্গা হাঙ্গামা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে স্থানীয় লোকজন জানিয়েছেন।

এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2024
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It Hosting