বাহুবল প্রতিনিধিঃ বাহুবলে ফরেস্ট বিভাগের ভাগস্বার্থের মামলায় দরিদ্র উপকারভোগী হয়রানীর শিকার হচ্ছেন। শুধু তা-ই নয়, ভোগদখলকার বনায়নে রোপণকৃত গাছ বিক্রির টাকা হজম করতে অপতৎপরতা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা যায়, গত ২০০৪ ২০০৫ ইং আর্থিক সনের বনায়ন আওতাধীন পুটিজুরী বনবিটে মধুপুর মৌজায় সংরক্ষিত বনভূমিতে উপকারভোগী হিসেবে নির্বাচিত হন ফয়জাবাদ আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা মৃত আমির আলীর পুত্র মোঃ তৈয়ব উল্লাহ।
এমতাবস্থায়, মালিকানাধীন জমি, ১৯৯৩ সনের ব্যর্থ বাগান,সংরক্ষিত বনভূমি ও ২০০৪,২০০৫ সনের বাঁশ বাগান দেখিয়ে প্রস্তুতকৃত একটি চৌহুদ্দি অনুসারে ওই ব্যক্তিকে চুক্তিপত্রের মাধ্যমে উপকারভোগী হিসেবে ভূমি বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
মালিকানাভুক্ত দাবী করে বনায়ন রক্ষণাবেক্ষণ করা সহ গাছগাছালি রুপন করেন। এমতাবস্থায়, জুয়েল রানা নামে সাবেক এক ফরেস্ট অফিসার ওই চৌহুদ্দির গাছ নিলামের নামে বিক্রি করে দেন। তাতে তৈয়ব উল্লাহ কাগজপত্র ও চুক্তিপত্রে মালিকানা দাবী করে ভোগদখলীয় বনায়নের গাছ কাটতে আপত্তি জানান।
এতে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন ওই কর্তা। একপর্যায়ে,অন্যত্র বদলি হওয়ার সুবাদে প্রতিশোধ নিতে গিয়ে জবরদখলের নামে ভাগস্বার্থের মামলা দিয়ে চলে যান। এতে চরম হয়রানীর শিকার হচ্ছেন ওই দরিদ্র উপকারভোগী।