বাহুবল প্রতিনিধি: প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে বিভিন্ন শ্রেষ্ঠ ক্যাটাগরি নির্ধারণে সরকারের নিয়মবিধি থাকলেও বাহুবল উপজেলার ক্ষেত্রে রয়েছে ভিন্নতা।
বাছাই কমিটির সভা না করেই গতকাল শ্রেষ্ঠ শিক্ষকসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরি নির্ধারণে প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছে এমন দাবী করছেন খোদ বাছাই কমিটির একাধিক সদস্য ও প্রতিযোগী প্রার্থীরা।
এদিকে আবার অনেক প্রতিযোগী সাক্ষাৎকার প্রার্থী রয়েছেন তারা জানেনই না গতকালের সাক্ষাৎকারের সময় সূচী।
জানা যায়, প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে বিভিন্ন শ্রেষ্ঠ ক্যাটাগরি নির্ধারণে গতকাল সোমবার ছিল উপজেলা বাছাই কমিটির সভা। অথচ বাহুবলে সরকারের নিয়মবিধি উপেক্ষা করে বাছাই কমিটিকে না জানিয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিসার হাসান মোঃ জুনায়েদ ও ইউআরসি ইন্সট্রাক্টর নজরুল ইসলাম কিছু প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
প্রতিযোগীদের মাঝে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন শিক্ষক আব্দুল কাদির শামীম, শাহ আলম, লিপি বেগম, শহীদুল আলম, বিকাশ দেব, অমল ভট্টাচার্য্য, সেকুল আক্তার, মিজানুর রহমান আখঞ্জী ও এম শামছুদ্দিন প্রমুখ।
বাছাই কমিটিকে পাশ কাটিয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও ইউআরসি ইন্সট্রাক্টরের সভা আহবানকে কেন্দ্র করে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন খোদ বাছাই কমিটির একাধিক সদস্য।
জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহুয়া শারমিন ফাতেমা বলেন- আমি বাছাই কমিটির সভাপতি। কোন সভা হয়নি, কিছুদিনের মধ্যেই সভা আহবান করবো। উপজেলা শিক্ষা অফিসারও একই কথা বলেন।
কিন্তু এ ব্যাপারে সত্যতা স্বীকার করে ইউআরসি ইন্সট্রাক্টর নজরুল ইসলাম বলেন- সোমবার বাছাই কমিটির সভা হয়েছে এবং প্রতিয়োগী প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছে।