1. admin@notunkurisylhet.com : notun :
রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাহুবলে চা শ্রমিকদের মাঝে কম্বল বিতরণ করলেন আব্দুর রউফ বাহার শান্তিগঞ্জে মহাসিং নদীর ফসল রক্ষা বাঁধ কেটে তাহিয়া ইটভাটায় মাটি বিক্রির অভিযোগ বাহুবলের বিধান ড্রাইভারের পরলোকগমন হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে আহলে সুন্নাত উলামা পরিষদের সীরাতুন্নবী সা.মহাসম্মেলনে ধর্ম উপদেষ্টা সুনামগঞ্জ বাণিজ্যিক কেন্দ্র বাদাঘাট বাজারে ছাত্র সমাবেশ অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জে ডিবি পুলিশ কর্তৃক বিদেশি মদসহ ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার বিশ্বম্ভরপুরে বিজিবি’র সহযোগিতায় শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ। আত্রাইয়ে অফসোনিন ফার্মা লিমিটেড এর উদ্যোগে এক দিনের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত নওগাঁয় এক বছর ধরে গাঁজার গাছ পরিচর্যা, অতঃপর আটক আত্রাইয়ে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে এক কৃষি শ্রমিকের মৃত্যু

বাহুবলে অসম্পূর্ন কজের বিলে স্বাক্ষর না দেয়ায় চেয়ারম্যানের নাতি আটক

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন, ২০২২
  • ১৯২ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি: হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার সদর ইউনিয়নের লোহাখলা হইতে ভেড়াখাল গ্রামের রাস্তার উন্নয়নের কাজ অসম্পূর্ণ রেখে বিল নিতে উপজেলা চেয়ারম্যানকে চাপ প্রয়োগ করেছেন ইউএনও ও প্রকৌশলী।  এমন অভিযোগ করেছেন উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান।

উপজেলা চেয়ারম্যানের নাতি লোহাখলা গ্রামের সৈয়দ মামুনকে ইউএনও আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে।

 

এডিবি প্রকল্প থেকে রাস্তার উন্নয়নে উপজেলা চেয়ারম্যান ১৯ লক্ষ টাকার একটি টেন্ডার প্রদান করেন। কাজটি পায় সানজিদা এন্টারপ্রাইজ। ৫শ মিটার কাজের মধ্যে অর্ধেক কাজ করার আগেই ফাইনাল বিল নিতে আবেদন করে।  বিলটি উপজেলা চেয়ারম্যানের অফিসে আসলে আজ বুধবার সকালে তিনি রাস্তাটি পরিদর্শনে যান। পরিদর্শনে তিনি রাস্তারটির কাজ সম্পূর্ণ না হওয়ায় বিলে স্বাক্ষর দিবেন না বলে জানালে ইউএনও মহুয়া শারমিন ফাতেমা ও উপজেলা প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান তর্কে জড়িয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে ইউএনও চেয়ারম্যানের নাতি মামুনকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন।

 

উপজেলা চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান লোহাখলা গ্রামের রাস্তা থেকে তিনি ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করেন।

 

সদর ইউনিয়নের নারী সদস্য হামিদা আক্তার বলেন, আজ সকালে গিয়ে দেখি রাস্তার কাজ অর্ধেক হয়েছে। এখনো অর্ধেক কাজ বাকী রয়েছে। এ নিয়ে ইউএনও সাহেব উপজেলা চেয়ারম্যানের সাথে তর্কে জড়িয়ে পড়েন বিলে স্বাক্ষর নিতে।

 

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিব হাসান বলেন, কাজ কিছু অংশ বাকী রয়েছে, আগামীকালের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে।তাছাড়া ঠিকাদারের জামানতও রয়েছে,যে কারনে বিলে স্বাক্ষর দেয়ার জন্য বলা হয়েছিল।

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=711807893231537&id=100032069982636

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহুময়া শারমিন ফাতেমার সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তিনি আমাদের প্রতিনিধির মোবাইল রিসিভ করেন নাই।

 

উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান বলেন, অর্ধেক কাজ বাকী রেখে বিলে স্বাক্ষর দেয়ার জন্য মঙ্গলবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে ফোন করেন উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার। তিনি আমাকে বিলে স্বাক্ষর দিতে অনুরোধ করেন। আমি আজ বুধবার সকালে গিয়ে দেখি দশ পার্সেন্ট কাজও এখনো হয়নি।

 

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=711807893231537&id=100032069982636

 

 

এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2024
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It Hosting