1. admin@notunkurisylhet.com : notun :
রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১০:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাহুবলে চা শ্রমিকদের মাঝে কম্বল বিতরণ করলেন আব্দুর রউফ বাহার শান্তিগঞ্জে মহাসিং নদীর ফসল রক্ষা বাঁধ কেটে তাহিয়া ইটভাটায় মাটি বিক্রির অভিযোগ বাহুবলের বিধান ড্রাইভারের পরলোকগমন হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে আহলে সুন্নাত উলামা পরিষদের সীরাতুন্নবী সা.মহাসম্মেলনে ধর্ম উপদেষ্টা সুনামগঞ্জ বাণিজ্যিক কেন্দ্র বাদাঘাট বাজারে ছাত্র সমাবেশ অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জে ডিবি পুলিশ কর্তৃক বিদেশি মদসহ ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার বিশ্বম্ভরপুরে বিজিবি’র সহযোগিতায় শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ। আত্রাইয়ে অফসোনিন ফার্মা লিমিটেড এর উদ্যোগে এক দিনের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত নওগাঁয় এক বছর ধরে গাঁজার গাছ পরিচর্যা, অতঃপর আটক আত্রাইয়ে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে এক কৃষি শ্রমিকের মৃত্যু

হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে মুষলধারে বৃষ্টি ও পাহাড়ী ঢলের পানিতে একের পর এক ডুবছে হাওর।

আতিকুর রহমান রুমন
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৮ জুন, ২০২২
  • ১৫৬ বার পঠিত

আকিকুর রহমান রুমনঃ- হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে এক সপ্তাহ যাবৎ লাগাতার মুষলধারে অতিবৃষ্টি এবং উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢল ও সিলেট-সুনামগঞ্জের বন্যার পানি ক্রমাগত হাওরে ঢুকে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে চলছে।

 

কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নদীর পাড় উপচে ও কৈয়ারঢালার বাধ ভেঙ্গে বোনা আমনের জমি গুলো তলিয়ে গেছে।কুশিয়ারা নদীর তীরে ৫নং দৌলতপুর ইউনিয়নের মাকুর্লি বাজার ইতিমধ্যে তলিয়ে গেছে। এছাড়াও এই ইউনিয়নের বেশ কিছু এলাকার লোকজন পানিবন্দী হয়ে পড়ছেন।

 

১০নং সুবিদপুর ইউনিয়নের আতুঘুড়া দিয়েও হবিগঞ্জের খোয়াই নদীর পানিও ঢুকতে শুরু করেছে।

 

অপরদিকে ১৩নং মন্দরী ইউনিয়নের আগুয়-কাউরাকান্দি রাস্তা ও প্রাথমিক বিদ্যালয় পানিতে তলিয়ে গেছে।

এমনকি বিভিন্ন নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বিভিন্ন ইউনিয়নের হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ছেন।পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে বানিয়াচং উপজেলার অধিকাংশ ইউনিয়ন বন্যার পানিতে তলিয়ে যাবে বলে মনে করেন সচেতন মহল।

 

এদিকে বানিয়াচং উপজেলা প্রশাসন থেকে ইতিমধ্যে দৌলতপুর ইউনিয়নের বন্যার্থদের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া নির্দিষ্ট বন্যা আশ্রয়ন কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত করা হয়েছে বলেও উপজেলা প্রশাসন থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।

 

এ ব্যাপারে বানিয়াচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পদ্মাসন সিংহ বলেন,সার্বিক পরিস্থিতি আমাদের পর্যবেক্ষণে রয়েছে। আশ্রয়ন কেন্দ্রগুলো প্রস্তত রয়েছে। প্রয়োজন হলে বিভিন্ন বিদ্যালয় বন্যার্থদের জন্য খুলে দেওয়া হবে।বন্যার্থদের জন্য পর্যাপ্ত শুকনো খাবারের ব্যাবস্থা রাখা হয়েছে।

 

এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2024
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: FT It Hosting