বাহুবল(হবিগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার ৬নং মিরপুর ইউনিয়নের তরুণ মেম্বার ও সমাজসেবক বর্তমান চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শামীম আহমেদ শুক্রবার বিকেলে মিরপুর ইউনিয়নের হরিপাশা গ্রামের ঐতিহ্যবাহী মুশকিল হাসান মাজার উন্নয়নের জন্য নিজের ব্যক্তিগত তহবিল থেকে ঢেউ টিন প্রদান করেছেন।৬নং মিরপুর ইউনিয়নের সবচেয়ে তরুণ ও জনপ্রিয় মেম্বার শামীম আহমেদ অত্যন্ত নম্র ভদ্র ও হাসি খুশি স্বভাবের মানুষ।খুব অল্প বয়সেই মানুষের হৃদয় জয় করে ইউনিয়নের সবচেয়ে প্রভাবশালী ২নং ওয়ার্ডের মেম্বার হিসাবে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন তিনি।
শামীম আহমেদ মেম্বার নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন । হাটে ঘাটে মাঠে ইউনিয়নের সকল শ্রেণী পেশার মানুষের সাথেই হয় তার কুশল বিনিময়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ের সাথে তিনিও মিরপুর ইউনিয়নের উন্নয়নে রাতদিন অবিরাম কাজ করে যাচ্ছেন।
হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ডা: মুশফিক হোসেন চৌধুরীর আস্থাভাজন হিসাবে উন্নয়নের রোল মডেল তৈরি করে দেখাচ্ছেন তিনি।
মিরপুর ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ড ও প্রতিটি গ্রামে লেগেছে তার উন্নয়ন ছোঁয়া । তিনি শুধু রাস্তা ঘাট কালভার্ট নির্মানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নন।
যার ঘরে চাল নেই ডাল নেই,তার ঘরেই চাল ডাল নিয়ে উপস্থিত হন মিষ্টি মনের মানুষ শামীম আহমদ।
মিরপুর ইউনিয়নের উন্নয়নের রোল মডেল এখন শামীম আহমদ। জনগণ চায় তিনি মিরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে । মিরপুর ইউনিয়নকে ডিজিটাল ইউনিয়ন পরিষদে রূপান্তর করতে বেশি দিন সময় লাগবেনা মেম্বার শামীমের। শামীম আহমেদকে চেয়ারম্যান বানাতে জনগণের দ্বারে দ্বারে ঘুড়ে কাজ করছেন এক জাক তরুণ।
মহামারী করোনাকালী সময়ে সবাই যখন ঘরে তখন শামীম মেম্বার মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে জনগণের খোঁজ খবর নিচ্ছিলেন নিঃস্বার্থে। কোন কাজ নেই ব্যক্তির হাতে তুলে দিচ্ছেন খাবারও।
শামীম মেম্বার বলেন, মিরপুর ইউনিয়নের উন্নয়নে আমার কোন অবদান নেই, সব অবদান আমার জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ডা: মুশফিক হোসেন চৌধুরীর। উনার গোলাম হিসাবে ইউনিয়নে কাজ করছি। স্যার যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিন মিরপুর ইউনিয়নের উন্নয়ন নিরলসভাবে কাজ করে যাবেন এটা আমার বিশ্বাস । তিনি বলেন আমি স্যারের দেয়া বিভিন্ন প্রকল্প জনগণের দোর গোড়ায় পৌছে দেয়াই আমার দায়িত্ব। জনগণ যদি মনে করে আমি কাজের মানুষ, কাজ করতে পারবো তাহলে আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করলে মিরপুর ইউনিয়নকে ডিজিটাল ইউনিয়নকে রুপান্তর করব ইনশাআল্লাহ । আমার ইউনিয়নে থাকবে না কোন হতদরিদ্র। সবারই কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করব। মিরপর ইউনিয়নের মানুষ যেভাবে আমাকে ভালবাসে, আমার শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও তাদের ভালবাসার মর্যাদা রক্ষা করবো।